মামার বন্ধুর সাথে পান্নার চোদাচুদি

কয়েকদিন পর পান্নার সাথে আবার দেখা হল।এবার তাকে নিয়ে চলে এলাম চট্টগ্রামের একটি অভিজাত হোটেলে, হোটেলটি পান্নার পুর্ব পরিচিত রফিকদা একবার তাকে এ হোটেলে এনেছিল। পান্নার ইচ্ছায় আমরা এ হোটেলে উঠলাম।হোটেলে উঠেই আমরা আগের মতই আমাদের চোদন পর্ব সেরে নিলাম। তার পর পান্না কক্সবাজারের তার চোদনীয় ভ্রমন কাহীনি বলতে শুরু করল।আমার মামার সাথে তিনদিন ধরে চোদনকর্ম চলছিল,একদিন সকাল দষহটায় মামা বলল, কক্সবাজারে আমার এক আত্বীয় আছে সকালে সিগারেটের জন্য গেলে তার সাথে দেখা হয়ে গেছে, তাদের বাসায় না গেলে আমাদের প্রমোদ ভ্রমনের কথা একদিন ফাস হয়ে যেতে পারে, তুমি হোতেলে থাক আমি একটু তাদের বাসা থেকে ঘুরে আসি। আমি সম্মতি দিলাম, মামা চলে গেল।আমি রুমের দরজা বন্ধ করে শুয়ে আছি,শরীর একটু ক্লান্ত লাগছে, তিনদিন যাবত যেন আমার নব বিবাহীত জীবনের হানিমুন চলছে,রাত্রে পাঁচ থেকে ছয়বার দিনের সকালে একবার তার পর সমুদ্রে বেড়াতে যাওয়া, এভাবে একমিনিটের জন্য ও বিশ্রাম নাই। মামা অবিবাহিত হওয়ার কারনে আমাকে যেন তার নববধুর মত করে ভোগ করছে,আমি ও চোদনপাগল মেয়ে হওয়ায় আরো বেশী মজা উপভোগ করছি।হোটেলের বিছানায় গা এলিয়ে দিলাম, আমার গায়ে একটা চেমিচ ও নিচের অংশে একটি পেটিকোট।প্রায় এক দেড় ঘন্টা পর দরজায় নক করল, আমি মামা এসেছে মনে করে এক সেকেন্ড দেরী না করে দরজা খুলে দিলাম। দরজা খুলে আমি এক আগুন্তককে দেখে ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলাম এযে এক অপরিচিত লোক।লোকটি মামার নাম ধরে জানতে চাইল মামা রুমে আছে কিনা, আমি বললাম নাই,লোকটি মামা আসা পর্যন্ত রুমে অপেক্ষা করার অনুমতি চাইল, আমি বাইরে অপেক্ষা করার জন্য বললাম, লোকটি তাই করল।কিছুক্ষন পর আবার দরজায় নাড়া পরল আমি আবার খুলে দিলাম, দেখলাম সেই লোক,বললাম আপনাকে না বাইরে অপেক্ষা করতে বললাম, লোকটি বলল দাড়িয়ে দাড়িয়ে আর পারছিনা ভিতরে একটু বসতে দিবেন? বললাম এক মিনিট পরে আসুন আমি ড্রেস চেন্জ কর নেই। আমি আগের ড্রেস না খুলে তার উপর শাড়ী পরে উনাকে ভিতরে আসতে বললাম, উনি এসে রুমের একটি চেয়ারে বসলেন।লোকটি বসার পর আমার শরীরের দিকে আপাদমস্তক দেখছে,আর একটু একটু হাসছে, আমি তার দিকে দেখছিলাম, কুচকুচে কালো বর্নের চেহারাটা কেমন কুৎসিৎ, হাতের আঙ্গুল গুলো যেমনি মোটা তেমনি লম্বা,দেখতে প্রায় নিগ্রো লোকদের মত।অনেক্ষন কেউ কারো সাথে কথা বলছিনা,হঠাৎ লোকটি দরজা বন্ধ করে আমার দিকে এগিয়ে এসে আমাকে ঝাপটে ধরল।আমি তার গালে কসে একটা থাপ্পড় বসিয়ে দিলাম, থাপ্পড় খেয়ে লোকটি আরো বেশী উত্তজিত হয়ে পরল,আরো বেশী যৌন উম্মাদনায় আমার দুবাহুকে শক্ত করে লোহার মত হাত দিয়ে ঝাপটে ধরে আমার দু হাতকে পিছন দিকে কেচি মেরে আমার পিঠের নিচে রেখে আমাকে বিছানায় চিৎ করে শুয়ে দিল,আমার দু পা কাটের বাইরে ফ্লোরে পরে থাকল আর কোমর হতে শরীরের উপর অংশ খাটের উপরে রইল,আমার পা কে তার শরীর দ্বারা চেপে রেখে হাত দিয়ে আমার বুকের উপর চাপ দিয়ে রাখল।পিঠের চাপ থাকার কারনে আমি হাত ছোটাতে পারছিনা,আতর শরীরের চাপের কারনে পাকে ও নাড়াটে পারছিনা, আমি অসহায়ের মত তার চোখের দিকে তাকিয়ে আছি,সে ভয়ংকর চেহারায় আমার দিকে চেয়ে চেয়ে হাসছে,বাম হাতে বুকের উপর চাপ রেখে ডান হাতে আমার দুধগুলোকে টিপার নাম করে কচলাচ্ছে এমন করে যেন রুটি বানানোর জন্য ময়দা পিশ্ছিল।আমি বারবার তাকে অনুরোধ করছিলাম,আমাকে ছেড়ে দিন, আমি আপনাকে চিনিনা জানিনা, প্লীজ আমাকে ছেড়ে দিন, মনে মনে মামার উপর এক প্রকার ঘৃনা জমে উঠল,একটা অচেনা অজানা লোককে দিয়ে মামা আমাকে চোদাচ্ছে।লোকটি আমার দুধ টেপার এক পর্যায়ে আমার চেমিচ খুলতে চাইল, না পেরে বুকের মাঝখান দিয়ে একটানে ছিড়ে ফেলল, তার পর আমার পেটিকোট খুলে মেজেতে ফেলে দিল।আমার পিঠের নীচে ছেড়া চেমিচ ছাড়া গায়ে কিছুই রইলনা। ভাবলাম চিতকার দেব, আবার থানা পুলিশ, ডাইরী মামলা বিভিন্ন সমস্যার কথা চিন্তা করে চিৎকার দেয়ার সাহস হলনা কেননা আমরা যেভাবে এসেছি শেষ পর্যন্ত পরিবার জানাজানি হলে আগুন্তকের চোদনীয় ধর্ষনের চেয়ে মহাবিপদে পরে যাবার ভয় করলাম।লোকটি এবার উপুড় হয়ে আমার আমার বুকের ভর দিয়ে আমার একটা দুধ চোষা শুরু করল এবং অপর দুধ টিপা শুরু করল,মাঝে মাঝে দুধ হতে মুখ তুলে আমার মাংশল দুগালে চোমাতে থাকল।লোকটির পেন্টের ভিতর তার উত্থিত বাড়া আমার আমার তল পেটে গুতাতে থাকল,আমাকে ছেড়ে দিতে হবে এই ভয়ে সে উলঙ্গ হচ্ছেনা,ককনো কখনো তার বাম হাত দিয়ে আমার সোনার ভিতর আঙ্গুল দিয়ে খেচে দিচ্ছিল।মানুষটার লম্বা লম্বা আঙ্গুল যেন আমায় বাড়ায় চোদনের আন্ন্দ দিচ্ছে,কিছুক্ষন এভাবে চলার পর লোকটা আমায় ছেড়ে দাড়িয়ে তার পেন্ট জামা খুলতে লাগল, আমি এফাকে তার হাত হতে বাচার জন্য সোনাটাকে রক্ষা করতে উপুর হয়ে গেলাম। লোকটি তার পোশাক খুলে আমার উপুড় অবস্থায় আমার সোনায় তার বাড়াটাকে ঘষতে আরম্ভ করল,মুন্ডিটাকে উপর নীচ করতে থাকল,বগলের নিচ দিয়ে হাত দিয়ে দুধগুলোকে কচলাতে থাকল।আমাকে চীৎ করার চেষ্টা করল ব্যর্থ হওযায় তার বৃহত লম্বা বাড়াটা আমার পোদে ঠেলে ঢুকিয়ে দিতে চাইল, আমি আর উপুড় হয়ে থাকতে পারলাম না, মনের অনিচ্ছায় আবার চিৎ হয়ে গেলাম, এতক্ষন আমি তার বাড়া দেখিনি চিৎ হয়ে তার বাড়া দেখে যেমন খুশী লাগছিল তেমনি ভয়ও লাগছিল।চিৎ হওয়ার সাথে সাথে সে আমার দুধ চোষে চোষে সোনায় আঙ্গুল খেচানী শুরু করে দিল,আমি তার বড়া দেখার পর সত্যি তার বাড়া আমার সোনায় নেয়ার জন্য আগ্রহী হয়ে গেলাম।আমি আর কোন ডিস্ট্রাব করলাম না, চিৎ হয়ে তার আঙ্গুল চোডা ও দুধ চোষা উপভোগ করছিলাম,তার বৃহৎ বাড়া আমার মুখে ঢুকিয়ে দিল, আমার মুখে যেন ঢুকতেই চাইছিলনা,আমার দুধের উপর বসে আমাকে মুখ চোডা করার পর নেমে আমার সোনায় তার মুখ লাগিয়ে চোষা শুরু করে ডিল।আমার সোনায় তখন রসে কল কল করছে,যেন নোনা পানির জোয়ার বইছে। আমার আর সহ্য হচ্ছিলনা অনুরোধ করলাম এবার আর নয় প্লীজ ঢুকিয়ে দিন আমার অচেনা চোদন নাগর, প্লীজ।সে আমার কাতরানী দেখে এক ধরনের আনন্দ পাচ্ছিল, ঢুকাতে চাইলনা,আমি কাদো কাদো হয়ে বললাম আর কষ্ট দিবেন না প্লীজ প্লীজ, সে বলল আমি ঢুকাতে পারি যদি আজ রাত আমায় তোমার সাথে থাকতে দাও,আমি আবেগে মাার অস্তীত্বের কথা ভুলে গেলাম, ভুলে গেলাম কার সাথে আমি ড়কানে এসেছি, আর রাতে কাকে রাখার প্রতিজ্ঞা করছি,মামর কথা ভুলে আমি ঐ অচেনা লোকের সাথে রাতযাপন করার প্রতিশ্রুতি দিলাম। লোকটি আরো কিছুক্ষন আমায় আদর করে তার বৃহৎ বাড়া আমার সোনার মুকে ফিট করল, আমি চোখ বুঝে রইলাম মনে মনে ইশ্বরকে ডাকলাম, বললাম আমায় এ বাড়াটা নেয়ার সহ্য শক্তি ডাও। ফিট করে আমার সোনার ভিতর দিল এক ধাক্কা পচাৎ করে তার বার ইঞ্চি বাড়া আমার সোনার ভিতর পুরোটা ঢুকে গেল। আমার মনে হল বাড়ার মুন্ডিটা আমার নাভী ভেদ করে বুকে চলে আসবে।একটি লোহার খাম্বা আমার সোনার ভিতর ঢুকে গেছে আর আমি যেন তাতে চিরজনমের তরে আটকে গেছি।এ খাম্বা বের করতে হয়ত হাজার হাজার লোক ডাকতে হবে, আমার সোনার এক ইঞ্চি জায়গা [1]451; বাকি নেই যেখান দিয়ে আরেকটা সুচ 66;97;কানো যাবে।আমার সোনার ভিতর বাড়া ঢুকিয়ে আমার বুকে শুয়ে সে কিছুক্ষন নিরব হয়ে রইল।আমি চোখ বুঝে পরে আছি, তার পর বাড়া টেনে বের করল আবার পচাৎ করে ঢুকিয়ে দিল,এত বড় বাড়া বের করে আবার ঢুকাতে কেয়ক সেকেন্ড লেগে যায়। লোকটি এ ভাবে বের করতে আর পচ পচ পচাত করে ঢুকাতে লাগল,আমি প্রতিবার ঢুকানোর সময় কেপে কেপে উঠছি আর আহ ওহ ইহ করে আওয়াজ করছি, এভাবে দশ থেকে বার মিনিট ঠাপানোর পর আমার সোনা কেপে কেপে মাল ছের দিল,তার আরো এক মিনিট পর লোকটির বাড়া আমার সোনার ভোতর ভুকম্পনের মত কেপে কেপে আমার সোনার ভিতর এক গ্লাস বির্য ছেড়ে দিল। লোকটি তার বাড়া বের করে নিলেও আমি চোখ বুঝে পরে রিলাম, আমি কিছুতেই আমার কোমর তুলতে পারছিলাম না,আমার মনে হল আমি যেন কি হারায়ে ফেলেছি, লোকটি কে শুরুতে ঘৃনা করলে তার চোদন এত ভাল লেগেছিল যে,আমি সারা জীবন এ চোদনের কঠা ভূলবনা।আমার মন চাইছিল আহ এ চোদন যদি শেষ নাহত,শেষ হলেও আবার যদি শুর করে দিত।আমার সোনায় ও দুধে যে ব্যাথা পেয়েছিলাম তার চেয়ে আন্ন্দ পেয়েছিলাম লোকটির চোদনে। আমাকে আদর করে শুয়া হতে টেনে তুলল, বলল রাতে থাকতে দিবেনা, বললাম সারা জিবন যদি থাকেন, না করবনা।বলল, আজ রাত তুমি আর আমি, আমার মনে পরল মামা কোথায় গেছে ? মামা আসবেনা? বলল মামাকে আসটে না করে দেব।বললাম তাহলে আমি রাজী।সে রাত এলোনা, লোকটি সারা রাত ধরে চোদেছিল, এখনো সে রাতের ক্থা মনে পরলে আমার মনে শিহরন জেগে উঠে।